Thursday, March 6, 2014

প্যাকেজ কিনে হয়তো ইন্টারনেট ব্যবহারের দিন, ফ্রি ওয়াই-ফাইয়ের আওতায় আসছে সারা বিশ্ব


প্যাকেজ কিনে হয়তো ইন্টারনেট ব্যবহারের দিন ফুরাচ্ছে। কারণ মার্কিন একটি প্রযুক্তি কোম্পানি পরিকল্পনা করছে পুরো বিশ্বকেই ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসার। যার মাধ্যমে ইন্টার নয় বরং ব্যবহার করা যাবে আউটারনেট। তাও আবার এই সেবা গ্রহণ করা যাবে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।




এর আগে সাবমেরিন কেবলের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে সব মানুষের কাছে ইন্টারনেট সেবা পৌঁছানো হলেও এবার নতুন এই বৃহৎ কলেবরের ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক পরিচালনা করা হবে মহাকাশ থেকে। তাই এর নাম রাখা হয়েছে আউটারনেট।




সম্প্রতি নিউইয়র্কভিত্তিক অলাভজনক সংস্থার মিডিয়া ডেভলপমেন্ট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (এমডিআইএফ) পৃথিবীর সমস্ত ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে এই সুসংবাদ

৯ টি প্রশ্নে যাচাই করে নিন আপনার বিজ্ঞান জ্ঞান!

নিউজ ডেস্ক : দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান ছাড়া চলা আমাদের পক্ষে অসম্ভব। এ কারণে কিছু কিছু বিজ্ঞান আমাদের সবারই জানা আছে। ফুটন্ত পানি ধরতে গেলে হাত পুড়ে যাবে, খালি হাতে তার ধরতে গেলে শক লাগবে, রৌদ্রে বেশিক্ষণ থাকলে পুড়ে যাবে ত্বক- এসব আমরা জেনে আসছি ছোটবেলা থেকে এবং একে বিজ্ঞান মনেও করি না। কিন্তু অবাক হলেও সত্যি, একদম প্রাথমিক স্তরের কিছু বিজ্ঞান আমাদের বেশির ভাগ মানুষেরই জানা নেই। তার জায়গা দখল করে আছে একেবারে ভ্রান্ত কিছু ধারণা এবং কুসংস্কার। দেখে নিন এমন কয়েকটি প্রশ্ন, যা থেকে বোঝা যাবে বিজ্ঞান বিষয়ে আপনার জ্ঞান ভালো, মোটামুটি নাকি একেবারেই যাচ্ছেতাই।

১) পৃথিবীর কেন্দ্র অত্যন্ত গরম। সত্যি না মিথ্যা?
২) মহাদেশগুলো এক জায়গায় স্থির নয়, বরং তারা মিলিয়ন মিলিয়ন বছর ধরে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় স্থান পরিবর্তন করছে, এবং ভবিষ্যতেও করবে। সত্যি না মিথ্যা?
৩) পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘোরে, নাকি সূর্য পৃথিবীর চার দিকে ঘোরে?
৪) সকল তেজস্ক্রিয়তা (রেডিওঅ্যাকটিভিটি) মানুষের তৈরি। সত্যি না মিথ্যা?
৫) ইলেকট্রন পরমানুর চাইতে ছোট। সত্যি না মিথ্যা?
৬) শব্দ তরঙ্গ কেন্দ্রীভূত করে লেজার রশ্মি তৈরি করা হয়। সত্যি না মিথ্যা?
৭) বাবার জিন নির্ধারণ করে তার বাচ্চা ছেলে হবে না মেয়ে হবে। সত্যি না মিথ্যা?
৮) অ্যান্টিবায়োটিক ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া দুটোই মেরে ফেলে। সত্যি না মিথ্যা?
৯) আধুনিক মানুষ এসেছে অন্য প্রাণী থেকে বিবর্তিত হয়ে । সত্যি না মিথ্যা?

উত্তর
প্রশ্নগুলো অতিরিক্ত সহজ মনে হতে পারে অনেকের কাছেই। কিন্তু আপনি জানেন কি, এই সহজ প্রশ্নগুলোই অনেককে বিভ্রান্ত করে দিতে সক্ষম। অনেকেই দিতে পারেন ভুল উত্তর। তো দেখে নিন ঠিক উত্তরগুলো কি-

ধর্ষণ ঠেকানোর অন্তর্বাস


বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি: সারা পৃথিবীতেই ধর্ষণের ঘটনা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। এই পরিস্থিতিতে ধর্ষণ মোকাবিলায় এক বিশেষ ধরনের অন্তর্বাস তৈরি করেছে এআই ওয়্যার নামে একটি মার্কিন কোম্পানি। তাদের দাবি, এই বিশেষ অন্তর্বাস নারীদের ওপর যৌন আক্রমণ ঠেকাতে সক্ষম।

কোম্পানিটি বলছে, এটি পড়লে নারীরা অনেক বেশি নিরাপদ বোধ করবেন নিজেদের। এক ধরনের বিশেষ কাপড় দিয়ে এই পোশাক তৈরি করা হয়েছে। যে কাপড় দিয়ে এটি তৈরি করা হয়েছে তা সহজে ছেঁড়া বা খোলা যায় না।

এআই ওয়্যারের দাবি, নারীরা তাদের ওপর যৌন আক্রমণ ঠেকানোর ক্ষেত্রে বর্ম হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন এই অন্তর্বাস। এই শর্টস কাম অন্তর্বাসটি বেল্টের সঙ্গে এমনভাবে আটকে থাকে যা জোর করে ছিঁড়ে ফেলা খুবই কঠিন কাজ। প্রয়োজন অনুসারে উরুর সঠিকস্থানে বেছে ব্যবহারকারীরা তা লক করে নিতে পারবেন।

উরুর কাছে একবার লক লাগানো হয়ে গেলে অন্তর্বাসটিকে আর খোলা তো দূরের কথা সরানোও সম্ভব হবে না। কোমরের কাছেও থাকছে একই ধরনের লক করার ব্যবস্থা। নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনেই একমাত্র তা খোলা সম্ভব।

পদার্থবিজ্ঞানের নিয়মকে ভুল প্রমাণ করে আবিষ্কার হল পদার্থের নতুন অবস্থা


বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : পদার্থের তিনটা অবস্থার কথা সকলে আমরা জানি।
১. কঠিন
২. তরল
৩. গ্যাসীয়।

মাঝে মাঝে চতুর্থ অবস্থা প্লাজমা অবস্থার কথাও শুনি। এই সব অবস্থার সবগুলোই মেনে চলে পদার্থবিজ্ঞানের সব নিয়ম। কিন্তু একদল গবেষক জানাচ্ছেন ভিন্ন কথা। তাদের এই গবেষনাটি সকল ক্ষেত্রে সফলতা দেখালে পদার্থবিজ্ঞানের সকল বই লিখতে হবে নূতন করে। পদার্থকে সাধারণত চাপ দিলে সংকুচিত হয়। চাপ বেশি হলে সংকুচনটাও হয় বেশি। সংকুচিত হতে হতে একদম চূড়ান্ত পর্যায় পর্যন্ত হয়। কিন্তু শিকাগোর উপশহরের এক গবেষণাগারে প্রচণ্ড চাপের ফলাফল দেখা গেছে অন্যরকম। যখনই কোনো কিছুতে চাপ প্রয়োগ করা হয় সেটি সংকুচিত হতে থাকবে যদি না সেটি করার সময় আপনি অবস্থান করেন শিকাগোর উপশহরের আর্গন ন্যাশনাল ল্যাবরেটরিতে(Argonne National Laboratory)। সেখানে চাপের ফলে বস্তু সংকুচিত না হয়ে হয়ে গেছে অসংখ্য ছিদ্রযুক্ত স্পঞ্জের মত। যাকে বিজ্ঞানের ভাষায়

চাঁদের আলোয় শক্তি উৎপাদন!


নিউজ ডেস্ক : আজ তা বাস্তব। মানুষের শক্তির প্রয়োজনীয়তা দিনে দিনে বাড়ছে। মানুষের ক্রমবর্ধমান শক্তিক্ষুধা মেটাতেই বিজ্ঞানীরা হাত বারিয়েছেন চাঁদের আলোর দিকে। চাঁদের আলো হয়ত ভবিষ্যতে আর শুধু কবিতায় থাকবে না থাকবে বিজ্ঞানীদের টেবিলেও।

কাহিনীর সূত্রপাত যখন Barcelona ভিত্তিক কোম্পানি Rawlemon প্রথম বাড়ির জানালায় স্বচ্ছ সৌরশক্তি উৎপাদনকারী ব্যবস্থার নকশা প্রণয়নের কাজে হাত দেয়। আন্দ্রে বাসেল, একজন জার্মান স্থাপত্যবিদ । তিনি একটি প্রায় স্বচ্ছ কাচের গোলক তৈরি করেন যা কিনা জানালার বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যাবে, এবং তা সৌরশক্তি সংগ্রহ করতে পারবে । কিন্তু এই নকশা যে কতটা কার্যকর তা বোঝা গেল যখন নকশাটির প্রোটোটাইপ পরীক্ষা করতে নেয়া হল । বাসেলের এই নকশা সাধারন সোলার প্যানেল থেকে ৩৫% বেশি কার্যদক্ষতা দেখায়। আমরা জানি যে আমাদের বর্তমান প্রযুক্তির সোলার প্যানেলগুলোর কার্যদক্ষতা খুবই কম ।

দুনিয়া জুড়ে গবেষণা চলছে কিভাবে সোলার প্যানেলের কার্যদক্ষতা বাড়ানো যায় । সেক্ষেত্রে বাসেলের নকশা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে।

শুধুমাত্র কার্যদক্ষতাই নয়, বাসেলের এই নকশা আমাদের বর্তমান সোলার প্যানেলের একটি বড় সমস্যাকে সমাধান করে। বর্তমান সোলার প্যানেলগুলো মেঘলা দিনে কাজ করতে পারে না। কিন্তু বাসেলের নকশা আলোকতরঙ্গকে ঘনীভূত করে তীব্রতা দশ হাজারগুণ বাড়িয়ে দেয়। আর একারনেই এই সোলার প্যানেল শুধুমাত্র মেঘলা দিনেই নয়, রাতেও চাঁদের আলোকে শক্তিতে রুপান্তর করতে পারে। তবে চাঁদের আলো থেকে কিন্তু আহমরি পরিমানের শক্তি উৎপাদন করা যাবে না । চাঁদের আলোর তীব্রতা অনেক কম, প্রতি বর্গ মিটারে ১.৪৬ মিলিওয়াট । যা কিনা সূর্যের আলোর তীব্রতার তিন লাখ বিয়াল্লিশ হাজার ভাগের এক ভাগ মাত্র । তাই বিজ্ঞানীদের চোখ এখন মেঘলা দিনের

এবার গাড়ি চলবে বাতাসে


ডেস্ক : গাড়ি বাতাসে চলবে । এটা কি ভাবে সম্ভব তাই ভাবছেন? অবাক হওয়ার কিছু নেই, এটাই ঘটতে যাচ্ছে। বাতাস চালিত হাইব্রিড কারটি এবার ফ্রান্সের গাড়ি উৎপাদক প্রতিষ্ঠান পিউগাত বাজারজাত করার ঘোষণা দিয়েছে।

গাড়িটি ২০১৫ সাল নাগাদ বাজারে ছাড়বে পিউগাত । এটি হবে প্রথম বাতাস চালিত গাড়ি। এর নতুন ‘হাইব্রিড এয়ার’ ইঞ্জিন সিস্টেমে পেট্রলের সাথে সঙ্কুচিত বাতাস মিশ্রিত করে জ্বালানী হিসেবে ব্যাবহার করবে। এতে জ্বালানী খরচ বাঁচবে ৮০ শতাংশ।

মজার ব্যাপার হল এটি পেট্রল অথবা বাতাসের অথবা উভয়টির মাধ্যমে চলতে পারে। শহরাঞ্চলে 43mph এর কম গতিতে চালালে এয়ার

চিনি থেকে তৈরি হতে পারে ভবিষ্যতের ব্যাটারি

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি : শক্তি উৎপাদনে এখন এমন উপাদান ব্যবহার করার কথা বলা হচ্ছে যা পরিচ্ছন্ন, কার্যকর এবং পরিবেশ দূষণ করবে না, অথবা কম করবে। এ কারণে বিজ্ঞানীরা ঝুঁকছেন বায়োব্যাটারির দিকে। কি এই বায়োব্যাটারি? এগুলো হলো এমন শক্তি উৎপাদনে সক্ষম বস্তু যা জৈব শক্তিকে ব্যবহার করে। খুব বেশি শক্তি উৎপাদন করতে না পারলেও পরিবেশ রক্ষার জন্য এগুলো ভালো। তবে এখন এমন এক বায়োব্যাটারি তৈরি করতে পারা গেছে যা একই সাথে হালকা এবং তৈরি করতে পারে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে শক্তি। এগুলো ব্যবহার করা যেতে পারে আমাদের নিত্যদিনের ব্যবহার্য সেলফোনগুলোতেই। আর এই ব্যাটারির শক্তি যোগাবে চিনি!

ভার্জিনিয়া টেক এর গবেষক পার্সিভাল ঝ্যাং এবং ঝিগুয়াং ঝু এই নতুন বায়োব্যাটারি তৈরি করেছেন যা সাধারণ লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারিকে টেক্কা দিতে সক্ষম হবে। Nature Communications জার্নালে প্রকাশিত হয় এই গবেষনার তথ্য।

শরীরে মেটাবলিজম বা বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে চিনি থেকে শক্তি উৎপাদন হয়। সেখানে চিনি থেকে তৈরি হয় কার্বন ডাই অক্সাইড এবং

টুইটে হদিস মিলবে যৌন অপরাধের


ডেস্ক: মাইক্রো ব্লগিং সাইট টুইটারের সূত্র ধরে এবার খোঁজ মিলবে এইডস সংক্রান্ত অপরাধের। কারা মাদকাসক্ত তাও সহজেই জেনে নেয়া যাবে শুধুমাত্র টুইট ফলো করে৷ এই অভিনব পদ্ধতি আবিস্কার করেছেন ক্যালিফর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন বিজ্ঞানী।
তারা জানান, একজনের করা টুইট ফলো করে তার যৌনতা সংক্রান্ত অভিব্যক্তি ধরা পড়বে সহজেই। ধরা যাবে তিনি মাদকাসক্ত কিনা। তাদের মতে, একজন যখন টুইট করেন তখন তার আদিম মানসিকতা সহজেই ধরা পরে। সে রকমই দেখা গিয়েছে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও গবেষণায়।
জানা গেছে, কারো টুইটে তার যৌন কিংবা মাদক সংক্রান্ত ব্যবহার ধরা পড়লেই সেই লিঙ্কটি পাঠিয়ে দেয়া হবে ‘জিওগ্রাফিক্যাল ডিস্ট্রিবিউশন অব এইচআইভি কেসেসের’ দপ্তরে। ব্যাস এরপরে সংস্থার পক্ষ থেকে ফলো করা শুরু হবে সেই ব্যক্তির টুইটার অ্যাকাউন্ট।
‘সেন্টার ফর ডিজিটাল বিহেভিয়র’ এর সমন্বয়ক সিন ইয়ং জানিয়েছেন, ২০১২ সালের মে মাস থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত করা এক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, টুইটারে মানুষের যৌন-ব্যবহার সবচেয়ে বেশি করে ধরা পড়ে। মে থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৫৫০ মিলিয়ন টুইটের মধ্যে

বিশ্বের সবচেয়ে বড় উড়োজাহাজ

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি :যুক্তরাজ্যে তৈরি করা হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় উড়োজাহাজ। বলা হচ্ছে ৩০০ ফুট দীর্ঘ এই বিমানপোতটি হেলিকপ্টার, এয়ারশিপ ও উড়োজাহাজ—এ তিনের সমন্বয়। এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো একবার জ্বালানি ভরার পর এটি টানা তিন সপ্তাহ উড়তে সক্ষম।
আগের সবচেয়ে বড় উড়োজাহাজ ছিল এয়ারবাস কোম্পনির এ-৩৮০ এবং বোয়িং কোম্পানির ৭৪৭-৮। নতুন উড়োজাহাজটি এ দুটির চেয়ে প্রায় ৬০ ফুট বেশি দীর্ঘ। পুরো পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে উড়োজাহাজটি পানিতেও অবতরণ করতে পারবে। এটি মূলত একটি শক্তিশালী পরিবহন বিমান।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হাইব্রিড এয়ার ভেহিক্যালস লিমিটেড (এইচএভি) ৬০০ কোটি পাউন্ড ব্যয়ে নতুন উড়োজাহাজটি তৈরি করেছে। মূলত মার্কিন সামরিক বাহিনীর জন্য এটি তৈরি করা হয়েছে।
সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের শেষ নাগাদ নতুন উড়োজাহাজটি দিয়ে প্রথম ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। পরে এটি আরও বড় আকারে তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে। তখন এটি ৩৯০ ফুট পর্যন্ত দীর্ঘ হতে পারে। আর প্রশস্ততা ও উচ্চতা হবে যথাক্রমে ১৯৬ ফুট ও ১১৫ ফুট। মালের পাশাপাশি ৫০ জন যাত্রী ধারণক্ষমতা রয়েছে বিশাল উড়োজাহাজটির। এটি ৫০ টন ওজনের জিনিসপত্র পরিবহনে সক্ষম হবে বলে